Skip to Content



কলকাতার ঘন অন্ধকার গলিতে এক নিঃশব্দ রাতে, একটি চিৎকার ভেঙে দিল নিস্তব্ধতা। রাস্তার আলো নিভে গিয়েছিল, কেবল একটি মৃদু বাতি জ্বলছিল দূরের এক বাড়ির জানালায়। সেই আলোর নিচে, একটি ছায়া দ্রুত সরে গেল।


পুলিশ ইন্সপেক্টর অর্জুন সেন তার টিমের সাথে ঘটনাস্থলে পৌঁছালেন। তারা দেখলেন, একটি মৃতদেহ পড়ে আছে রক্তাক্ত অবস্থায়। মৃতদেহের পাশে একটি কাগজে লেখা, "খেলা শুরু হয়েছে।"


অর্জুন বুঝতে পারলেন, এটি কোনো সাধারণ খুন নয়। খুনি একটি বার্তা দিতে চাইছে। তিনি তার টিমকে নির্দেশ দিলেন, প্রতিটি সূত্র অনুসরণ করতে। কিন্তু খুনি সবসময় এক ধাপ এগিয়ে।


পরের দিন, আরেকটি মৃতদেহ পাওয়া গেল, এবং তার পাশে একই রকম বার্তা। এবার অর্জুন নিশ্চিত হলেন, এই খুনি একটি ধারাবাহিক খুনি, যে কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুসরণ করছে। তিনি জানতেন, সময় কম। তাকে খুনির প্যাটার্ন বুঝতে হবে, আগে আর কোনো নিরীহ প্রাণ কেড়ে নেওয়া হয়।


এই গল্পের প্রথম অংশে আমরা অর্জুন এবং তার টিমের সাথে পরিচিত হলাম, যারা এই রহস্যময় খুনির পিছু নিয়েছেন। পরবর্তী অংশে, আমরা আরও গভীরে যাব এবং খুনির মনস্তত্ত্ব এবং তার অপরাধের কারণ জানতে পারব।

দ্বিতীয় অধ্যায়:-

কলকাতার রাতের আকাশে বিজলি চমকাচ্ছে, এবং একটি ঝড়ের পূর্বাভাস দিচ্ছে। ইন্সপেক্টর অর্জুন সেন এবং সাব-ইন্সপেক্টর রিয়া ব্যানার্জী তাদের তদন্তের জাল আরও প্রসারিত করছেন। তারা খুনির পরিচয় উদ্ঘাটনের জন্য সমস্ত সূত্র অনুসরণ করছেন।


একটি পুরনো বাড়ির ভেতরে পাওয়া ডায়েরিটি থেকে তারা জানতে পারেন যে খুনির অতীতে একটি করুণ ইতিহাস আছে। খুনির পরিবার একটি ভয়াবহ অপরাধের শিকার হয়েছিল, এবং সেই ঘটনায় তার মনে একটি গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছিল।


অর্জুন এবং রিয়া বুঝতে পারেন যে খুনি তার পরিবারের প্রতি অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে চাইছে। খুনির প্রতিটি হত্যাকাণ্ড তার পরিবারের সাথে ঘটে যাওয়া অপরাধের সাথে মিল রেখে পরিকল্পিত।


এই সময়ে, অর্জুন এবং রিয়া একটি নতুন সূত্র খুঁজে পান। একটি সিসিটিভি ফুটেজে তারা দেখতে পান যে খুনি একটি পুরনো থিয়েটারের দিকে যাচ্ছে। তারা সেই থিয়েটারে পৌঁছে দেখেন যে সেখানে একটি পুরনো নাটকের পোস্টার ঝুলছে, যার নাম "প্রতিশোধের প্রহর"।


অর্জুন এবং রিয়া বুঝতে পারেন যে খুনি তার প্রতিটি হত্যাকাণ্ডকে একটি নাটকের দৃশ্যের মতো পরিকল্পনা করছে। তারা থিয়েটারের ভেতরে প্রবেশ করে এবং সেখানে আরও সূত্র খুঁজে পান।


এই গল্পের দ্বিতীয় অংশে আমরা দেখতে পাই যে অর্জুন এবং রিয়া খুনির পিছু নিয়ে আরও গভীরে যাচ্ছেন। পরবর্তী অংশে, আমরা দেখব কিভাবে তারা খুনির পরিচয় উদ্ঘাটন করে এবং তার প্রতিশোধের প্রহরের অবসান ঘটায়।


তৃতীয় অংশ:-

কলকাতার রাতের আকাশে বিজলি চমকাচ্ছে, এবং একটি ঝড়ের পূর্বাভাস দিচ্ছে। ইন্সপেক্টর অর্জুন সেন এবং সাব-ইন্সপেক্টর রিয়া ব্যানার্জী তাদের তদন্তের জাল আরও প্রসারিত করছেন। তারা খুনির পরিচয় উদ্ঘাটনের জন্য সমস্ত সূত্র অনুসরণ করছেন।


একটি পুরনো বাড়ির ভেতরে পাওয়া ডায়েরিটি থেকে তারা জানতে পারেন যে খুনির অতীতে একটি করুণ ইতিহাস আছে। খুনির পরিবার একটি ভয়াবহ অপরাধের শিকার হয়েছিল, এবং সেই ঘটনায় তার মনে একটি গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছিল।


অর্জুন এবং রিয়া বুঝতে পারেন যে খুনি তার পরিবারের প্রতি অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে চাইছে। খুনির প্রতিটি হত্যাকাণ্ড তার পরিবারের সাথে ঘটে যাওয়া অপরাধের সাথে মিল রেখে পরিকল্পিত।


এই সময়ে, অর্জুন এবং রিয়া একটি নতুন সূত্র খুঁজে পান। একটি সিসিটিভি ফুটেজে তারা দেখতে পান যে খুনি একটি পুরনো থিয়েটারের দিকে যাচ্ছে। তারা সেই থিয়েটারে পৌঁছে দেখেন যে সেখানে একটি পুরনো নাটকের পোস্টার ঝুলছে, যার নাম "প্রতিশোধের প্রহর"।


অর্জুন এবং রিয়া বুঝতে পারেন যে খুনি তার প্রতিটি হত্যাকাণ্ডকে একটি নাটকের দৃশ্যের মতো পরিকল্পনা করছে। তারা থিয়েটারের ভেতরে প্রবেশ করে এবং সেখানে আরও সূত্র খুঁজে পান।


এই গল্পের দ্বিতীয় অংশে আমরা দেখতে পাই যে অর্জুন এবং রিয়া খুনির পিছু নিয়ে আরও গভীরে যাচ্ছেন। পরবর্তী অংশে, আমরা দেখব কিভাবে তারা খুনির পরিচয় উদ্ঘাটন করে এবং তার প্রতিশোধের প্রহরের অবসান ঘটায়।


চতুথ অধ্যায়:-


কলকাতার রাতের আকাশ এখন শান্ত, কিন্তু একটি গভীর রহস্য এখনও বাতাসে ভাসছে। ইন্সপেক্টর অর্জুন সেন এবং সাব-ইন্সপেক্টর রিয়া ব্যানার্জী তাদের তদন্তের জাল আরও সূক্ষ্ম করে তুলছেন। তারা খুনির পরিচয় উদ্ঘাটনের জন্য সমস্ত সূত্র অনুসরণ করছেন।


পুরনো লাইব্রেরির স্ক্রিপ্ট থেকে পাওয়া সূত্রগুলি তাদের নিয়ে গেল এক বিখ্যাত অভিনেতার কাছে, যিনি সেই নাটকে অভিনয় করেছিলেন। অভিনেতার সাথে কথা বলে তারা জানতে পারেন যে খুনির পরিবারের সাথে তার একটি গভীর সম্পর্ক ছিল।


অর্জুন এবং রিয়া বুঝতে পারেন যে খুনির প্রতিশোধের লক্ষ্য হল সেই অভিনেতা। তারা তার খোঁজে বেরিয়ে পড়েন এবং একটি উত্তেজনাপূর্ণ তাড়াতাড়ি শুরু হয়। অভিনেতার বাড়িতে পৌঁছে তারা দেখতে পান যে সেখানে একটি বিশাল পার্টি চলছে।


পার্টির ভিড়ের মধ্যে তারা খুনির সন্ধান পান এবং তাকে ধরার জন্য এগিয়ে যান। কিন্তু খুনি তাদের বুঝতে পারে এবং পালিয়ে যায়। একটি উত্তেজনাপূর্ণ তাড়াতাড়ির পর, অর্জুন এবং রিয়া খুনিকে ধরে ফেলেন।


খুনির গ্রেফতারের পর, তারা জানতে পারেন যে খুনির প্রতিশোধের কাহিনী আসলে একটি ভুল বোঝাবুঝির ফল। অভিনেতা আসলে খুনির পরিবারের সাথে কোনো অন্যায় করেননি, বরং তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করেছিলেন।


এই গল্পের চতুর্থ অংশে আমরা দেখতে পাই যে অর্জুন এবং রিয়া খুনির প্রতিশোধের প্রহরের অবসান ঘটায়। পরবর্তী অংশে, আমরা দেখব কিভাবে তারা এই রহস্যময় খুনির পিছু নিয়ে তার প্রতিশোধের প্রহরের অবসান ঘটায়।


পঞ্চম অধ্যায়:-


কলকাতার রাতের আকাশ এখন শান্ত, কিন্তু একটি গভীর রহস্য এখনও বাতাসে ভাসছে। ইন্সপেক্টর অর্জুন সেন এবং সাব-ইন্সপেক্টর রিয়া ব্যানার্জী তাদের তদন্তের জাল আরও সূক্ষ্ম করে তুলছেন। তারা খুনির পরিচয় উদ্ঘাটনের জন্য সমস্ত সূত্র অনুসরণ করছেন।


পুরনো লাইব্রেরির স্ক্রিপ্ট থেকে পাওয়া সূত্রগুলি তাদের নিয়ে গেল এক বিখ্যাত অভিনেতার কাছে, যিনি সেই নাটকে অভিনয় করেছিলেন। অভিনেতার সাথে কথা বলে তারা জানতে পারেন যে খুনির পরিবারের সাথে তার একটি গভীর সম্পর্ক ছিল।


অর্জুন এবং রিয়া বুঝতে পারেন যে খুনির প্রতিশোধের লক্ষ্য হল সেই অভিনেতা। তারা তার খোঁজে বেরিয়ে পড়েন এবং একটি উত্তেজনাপূর্ণ তাড়াতাড়ি শুরু হয়। অভিনেতার বাড়িতে পৌঁছে তারা দেখতে পান যে সেখানে একটি বিশাল পার্টি চলছে।


পার্টির ভিড়ের মধ্যে তারা খুনির সন্ধান পান এবং তাকে ধরার জন্য এগিয়ে যান। কিন্তু খুনি তাদের বুঝতে পারে এবং পালিয়ে যায়। একটি উত্তেজনাপূর্ণ তাড়াতাড়ির পর, অর্জুন এবং রিয়া খুনিকে ধরে ফেলেন।


খুনির গ্রেফতারের পর, তারা জানতে পারেন যে খুনির প্রতিশোধের কাহিনী আসলে একটি ভুল বোঝাবুঝির ফল। অভিনেতা আসলে খুনির পরিবারের সাথে কোনো অন্যায় করেননি, বরং তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করেছিলেন।


এই গল্পের চতুর্থ অংশে আমরা দেখতে পাই যে অর্জুন এবং রিয়া খুনির প্রতিশোধের প্রহরের অবসান ঘটায়। পরবর্তী অংশে, আমরা দেখব কিভাবে তারা এই রহস্যময় খুনির পিছু নিয়ে তার প্রতিশোধের প্রহরের অবসান ঘটায়।


চলবে.........(এইরকম ক্রাইম থ্রিলার ধাঁচের ভৌতিক কাহিনীর উপর গল্প পেতে হলে সাবস্ক্রাইব করুন।

Feedback